প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমেই “কোষ্ঠকাঠিন্য” সমস্যা থেকে মুক্তি নিন
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে পাইলস,ক্লোন ক্যান্সারের মত মারাত্বক ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার আগেই দ্রুত সমাধান করুন।
কোষ্টকেয়ার ভেষজ পাউডারটি কেন খাবেন?
- প্রাকৃতিকভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে।
- অল্প সময়ে খুব দ্রুত পেট হবে পরিষ্কার হবে।
- নিয়মিত পেট পরিষ্কার হওয়ার ফলে আপনি পাবেন প্রশান্তিময় জীবন ।
- মল ত্যাগের জন্য অনেক বেশি চাপের দরকার হবে না।
- নিয়মিত পেট পরিষ্কারের মাধ্যমে আপনাকে কঠিন রোগ থেকে মুক্তি দিবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে কি কি সমস্যা হতে পারে??
- কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে বায়ু পথ ফেটে যেতে পারে
- এনাল ফিসারে সমস্যা হতে পারে।
- মলাশয় বাইরে বের হয়ে আসে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে পাইলস হতে পারে
- কোলন ক্যান্সার হতে পারে।
আলহামদুলিল্লাহ হাজার হাজার মানুষ উপকার পাচ্ছে ইনশাল্লাহ আপনিও পাবেন
“কোষ্টকেয়ার”
অর্ডার করতে ফর্মটি পূরণ করুন👇
Copyright © 2023 Ecory.All rights reserved.
জাফরান বাদাম মিল্কশেক ও মাদার মিক্স পাউডার
জাফরান বাদাম মিল্কশেক ও মাদার মিক্স পাউডার
সন্তানের পুষ্টি চাহিদা মেটাতে ও গর্ভবতী মা ও গর্ভের সন্তানের পুষ্টির সঠিক সমাধানে আদর্শ খাবার। জাফরান বাদাম মিল্কশেক পাউডারে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, আয়রন, প্রোটিন এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টের মতো বিভিন্ন উপাদান যা শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে সহায়ক। এছাড়াও শারীরিক দূর্বলতা এবং ক্লান্তিভাব দূর করতে এটি তাৎক্ষণিক কাজ করে।
যে সকল উপাদানে তৈরি?
যে সকল উপাদানে তৈরি?
জাফরান
পেস্তাবাদাম
আখরোট
কাজু বাদাম
দেশী চিনাবাদাম
খুরমা খেজুর
কাঠ বাদাম
পেস্তাবাদাম
উপকারিতাসমূহ
উপকারিতাসমূহ
জাফরান বাদাম মিল্কশেকঃ
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ,মস্তিষ্ক সচল রাখে।
- উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদপিণ্ডের সমস্যাজনিত রোগ দূর করে।
- অতিরিক্ত জ্বর কমাতে সহায়তা করে।
- সিকের (period) অস্বস্তিকর ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
- হৃদপিণ্ড ভালো রাখতে সাহায্য করে।
- হজম প্রক্রিয়া মজবুত করে।
- মস্তিষ্ককে প্রাণবন্ত রাখে।
- রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায় এছাড়াও আরও এমন অনেক সমস্যার সমাধান আছে খেজুর বাদাম জাফরান মিল্কশেক এ
জাফরান বাদাম মাদার মিক্সঃ
- মাতৃগর্ভে সন্তানের ও মায়ের মাংসপেশী, হাড় ও দাঁত গঠনে সহায়তা করে।
- গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকারী মায়ের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে।
- জরায়ুর পেশী শক্তিশালী করে যা নরমাল ডেলিভারি হওয়ায় সাহায্য করে।
- মা ও শিশু উভয়ের টিস্যু বৃদ্ধি ও রিপেয়ার করে।
- ভিটামিন এবং খনিজ যেমন ফলিক অ্যাসিড, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং জিঙ্ক এর ঘাটতি পূরণ করে।
- হরমোনাল ইমব্যালেন্স কে কন্ট্রোলে রাখে, খাবারের প্রতি অনীহা কমায়।
- মা ও শিশু উভয়ের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- গর্ভাবস্থায় শিশুর মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রের বৃদ্ধি ও বিকাশ ঘটায়।
- হজম শক্তি বৃদ্ধি করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
- মা ও বাচ্চার আয়রনের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে।
- বাচ্চার জন্মের পরে মায়ের ওজন কমাতে সাহায্য করে।
খাওয়ার নিয়মাবলী
এক গ্লাস হালকা গরম দুধের সাথে মিশ্রণটি ২ থেকে ৩ চামচ মিশিয়ে হালকা ঠাণ্ডা করে খাওয়াতে পারেন। এছাড়া ফ্রিজে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা রেখে খেলে বেশি মজাদার লাগে। অন্যান্য খাবার, যেমনঃ দই, পায়েস, ফালুদা, ফিরনি, সেমাই, রসগোল্লার উপর ছিটিয়ে খেলেও খাবারের স্বাদ বহুগুণ বেড়ে যায়। তাছাড়া এমনিতেও খাওয়া যায়।
